Enjoy cooking
Browse through over
650,000 tasty recipes.
Home » , , » The Earth- মাহাবিশ্বের অজানা রহস্য !!

The Earth- মাহাবিশ্বের অজানা রহস্য !!

Written By Unknown on Thursday, January 16, 2014 | 9:30 AM

আস-সালামু-আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই?আশা করি আল্লাহ তায়ালার রহমতে ভালোই আছেন।
বিচিত্র বিশ্ব নিয়ে একটা ধারাবাহিক টিউন শুরু করেছি। আপনাদের সাহায্য আর দোয়া পেলে আরো ভালো লিখতে পারবো আশা করি।
আজ লিখবো এর দ্বিতীয় পর্ব নিয়ে।আজকের বিষয় হলো আমাদের এই মহা বিশ্ব।এই পর্ব টা আমার আগে শুরু করা উচিত ছিলো।যাই হোক,শুরু করা যাক

মহাবিশ্বের সৃষ্টিঃ

  • একেবারে শুরুর দিকে এই মহাবিশ্ব ছিলো গরম এবং ঘন বিকিরনের শক্তি।
  • সেকেন্ডের এক হাজার ভাগের একভাগ সময়ে ছোট ছোট বিকিরন ছোট ছোট শক্তি উৎপন্ন করে যা দুইটি নতুন শক্তির সৃষ্টি করে যাকে আমরা হাইড্রোজেন এবং হিলিয়াম নামে চিনি।
  • এই হাইড্রোজেন আর হিলিয়াম একত্রিত হয়ে একত্রিত হয়ে প্রথম তারার সৃষ্টি করে।
  • ওই তারার ভিতরে পারমানবিক রিয়েকশনের কারনে আরো কিছু শক্তি উৎপন্ন হয় যা হলো কার্বন ও অক্সিজেন।
  • এই সব গুলোর সমন্বয়ে একটা বিস্ফোরনের সৃষ্টি হয় যা "বিগ ব্যাং" নামে পরিচিত।

মহাবিশ্বের বয়সঃ

আমাদের এই মহাবিশ্বের বয়স প্রায় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর।কি আজব ব্যাপার,তাইনা?

মহাবিশ্বের উপাদান সমুহঃ

আমাদের ই বিশাল মহাবিশ্বের বিভিন্ন উপাদান রয়েছে।জেনে নিন সেই উপাদান গুলোর কিছু উপাদানের নাম।
১)সুর্যঃ আমরা প্রতিদিন সকাল দেখি এই সুর্যের কারনে।বেচে থাকাও এই সুর্যের কারনে।সুর্যের পরিধি ১.৪ মিলিয়ন কিলোমিটার!!!!
সুর্য নিয়ে আরো জানতে হলে উপরের পর্ব টা দেখুন।
২) গ্রহঃ গ্রহের মধ্যে আমাদের এই পৃথিবীও রয়েছে।মহাবিশ্বের আয়োতনের তুলোনায় আমাদের এই পৃথিবী কিছুই না।পৃথিবী ছাড়াও আরো কিছু গ্রহ রয়েছে যেমন মঙ্গল, বুধ,শনি,শুক্র ইত্যাদি।
৩) তারা মন্ডলঃ আমরা রাত হলে আকাশে যে সাদা তারা দেখি সেগুলো সব বিভিন্ন গ্যাস এর মিশ্রন।যা মিটি মিটি করে জ্বলে।আমাদের সুর্যও একটা তারা।
৪) ছায়াপথঃ ছায়াপথের মধ্যেই তারা বিদ্যমান।

অদ্ভুত তথ্যঃ

মহা বিশ্বের সৃষ্টির একেবারে শুরুর দিকে এর তাপমাত্রা ছিলো ১০ বিলিয়ন ট্রিলিয়ন ট্রিলিয়ন ডিগ্রী।!!!!!!!!!!!!!

পৃথিবীর সৃষ্টির পর আজ থেকে ১ মিলিয়ন বছর আগে পৃথিবীতে প্রথম মানুষের পা পরেছিলো।

দূরত্ব পরিমাপকঃ

মহা বিশ্বের দূরত্ব মাপার জন্য বিভিন্ন মাধ্যম রয়েছে।সেগুলো নিচে থেকে জেনে নিন।
  • কিলোমিটার/মাইলঃ কাছাকাছি দূরত্ব মাপার জন্য কিলোমিটার অথবা মাইল কে ব্যবহার করা হয় যেমন পৃথিবী,চাদ এবং সুর্যের দূরত্ব অথবা পরিধি মাপার জন্য।
  • জ্যোতির্বিদ্যা ইউনিটঃ এই পরিমাপক ব্যবহার করা হয় গ্রহ থেকে গ্রহের দূরত্ব মাপার জন্য।
  • আলোকবর্ষঃ আলোকবর্ষ ব্যবহার করা হয় ছায়াপথের বিভিন্ন উপাদানের মধ্যে দূরত্ব পরিমাপ করার জন্য। এক আলোকবর্ষ=৯.৪৫ মিলিয়ন মিলিয়ন কিলোমিটার।

আরো কিছু তথ্যঃ

  • আমরা আকাশে যত বস্তু দেখি তার সবই আলোর কারনে।তারার নিজস্ব আলো রয়েছে।অন্যদের নেই কিন্তু আলোর প্রতিফলনের কারনে তাদের জ্বলতে দেখা যায় যার মধ্যে রয়েছে চাঁদ,এমনকি পৃথিবীও।
  • আলোর গতি সবচেয়ে বেশি।শুনলে অবাক হবেন আলোর গতি প্রতি সেকেন্ডে ১,৮৬,২৮৭ মাইল।
  • তারার দূরত্ব এখনো আগের মতই রয়ে গেছে।
  • আমাদের পৃথিবীর থেকে সবচেয়ে বেশি দূরত্ব এর ছায়াপথের দূরত্ব পৃথিবী থেকে ১৩ বিলিয়ন আলোক বর্ষ দূরে।(এক আলোকবর্ষ=৯.৪৫ মিলিয়ন মিলিয়ন কিলোমিটার।)।
সুত্রঃEvery Fact you Never wanted to Know থেকে এবং ইন্টারনেট থেকে।

Post of MUKUT
SHARE

About Unknown

0 comments :

Post a Comment